“আমিও অজ্ঞাত হয়ে মেডিকেলে পরে থাকতে পারতাম- বনি কাপাচিনু
বয়স আনুমানিক ১০০বছর।বয়সের ভারে কুজু । সবাই “বনি মা”বলেই সন্মোধন করেন। সাধা সিধে জীবন- যাপন ।এই বয়সেই কানাডা থেকে ছুটে যান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।তার ধারাবাহিকতায় প্রতিবছর ছুটে আসেন চট্টগ্রামের মাটিতে।কারণ শত শত বাচ্চা এই মায়ের অপেক্ষায় থাকেন। বাচ্চারা তাদের মা কে সরাসরি বলার সুযোগ পায়। উনি পারিবারিক অসচ্ছল শিশুদের জন্য গড়ে তুলেছেন ” চাইল্ড হেভেন” নামের শিশু হোম।বাংলাদেশে চট্টগ্রামে পাহাড়তলীতে গড়ে তুলেছেন শিশু সর্গ।গত বছর “বনি মায়ের ” সাথে পরিচয় হয়।উনাকে মেডিকেল কলেজের অজ্ঞাত রোগীর কথা,এবং অজ্ঞাত রোগীর সু – চিকিৎসা নিশ্চিত করতে কিছু উদ্যোগ এর কথা তুলে ধরি।তারমধ্য ছিলো সম্মানীর মাদ্ধ্যমে একজন সেচ্ছা সেবক নিয়োগ দেওয়া। উনি “অজ্ঞাত ” কথাটির সাথে অপরিচিত থাকাটাই স্বাভাবিক।কারণ কানাডার মত উন্নত দেশে অজ্ঞাত মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।তিনি “অজ্ঞাত ” শব্দটি এবং এই মানুষ গুলো কতটুকু অসহায় হতে পারে সেটি কিছুক্ষন ভেবে চুপ হয়ে গেলেন।তার ছেলে Robin Capachino এর সাথে এই বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে লাগলেন হঠাৎ বলে উঠলেন ” আমিও এমন অজ্ঞাত হয়ে হাসপাতালে পরে থাকতে পারি”। অবশেষে Saiful Aziz ভাইয়ার মাদ্ধ্যমে জানানো হয় বনি মা ১ জন সেচ্ছা সেবকের সম্মানী প্রতি মাসে দিবেন।সেই থেকে পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি।আলহামদুলিল্লাহ, প্রতি মাসের ২৮ তারিখ সেই সেচ্ছা সেবকের হাতে নিজ দায়িত্বে, সঠিক সময়ে সম্মানী পৌছে দেন forhad milon। ফরহাদ Saiful aziz ও forhad milon কে অসংখ্য ধন্যবাদ।